1. desherchitrabd@gmail.com : Desher DesherChitra : Desher Chitra
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৪১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করছে খালেদা জিয়ার বিদেশ যাত্রা: চিকিৎসক বাংলাদেশ পুলিশের দুর্নীতি: নতুন সরকারের দায়িত্ব ও জনমতের চাপ মৌলভীবাজারে লাইফলাইন হাসপাতালে অনিয়ম ও অবহেলার অভিযোগ ছাত্রদলের কমিটি গঠনে ২০ লাখ টাকা লেনদেনের অভিযোগ দক্ষিণ সুরমায় সাংবাদিকের বাসায় হামলা: ভাঙচুর, মারধর ও লুটপাট লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাচ্ছেন ডা. জুবাইদা খালেদা জিয়া বিদেশে যেতে পারবেন কি না—চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত চিকিৎসকদের: মির্জা ফখরুল বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই,তারেক রহমানের ফেরাকে ঘিরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার আশ্বাস জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপিতে যোগদানের ঢল: মির্জা ফখরুল ‘জয় বাংলা’ স্লোগানকে কেন্দ্র করে যুবদল নেতাকে মারধরের অভিযোগ, কাঠগড়ায় সিআইডি কর্মকর্তা

মেজর সিনহা হত্যা: ডেথ রেফারেন্স দ্রুত নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

অনলাইন ডেস্ক
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিল অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

এই সিদ্ধান্তের আলোকে মামলার যাবতীয় নথিপত্র হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে। ফলে আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে এই বেঞ্চ ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের শুনানি গ্রহণ শুরু করবেন।

সোমবার (২১ এপ্রিল) প্রকাশিত দৈনন্দিন কার্যতালিকায় বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। তালিকায় বলা হয়, ২৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুনানি শুরু হবে এবং নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত চলবে।

পটভূমি:
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাত সাড়ে ৯টার দিকে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর সিনহা। অভিযুক্ত ছিলেন বাহারছড়া তদন্তকেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক লিয়াকত আলী।

পাঁচ দিন পর, ৫ আগস্ট সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে আদালতে মামলা করেন। পরবর্তীতে র‌্যাব ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এতে এই হত্যাকে ‘পরিকল্পিত’ বলা হয়।

২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে পুলিশের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া টেকনাফ থানার এসআই নন্দদুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল রুবেল শর্মা ও সাগর দেবকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এছাড়াও স্থানীয় বাসিন্দা মো. নুরুল আমিন, মো. আইয়াজ ও মো. নিজাম উদ্দিনকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে মামলার বাকি সাত আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।

২০২২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। একইসঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্তরা হাইকোর্টে আপিল করেন।

Share this Post in Your Social Media

Comments are closed.

এই ধরনের আরও খবর
Copyright © 2025, সাপ্তাহিক দেশের চিত্র. All rights reserved.
Weekly Desher Chitra developed by LogoMyface