1. desherchitrabd@gmail.com : Desher DesherChitra : Desher Chitra
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় বরখাস্ত ৬ সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট নির্বাচন পেছাতে নয়, প্যাকেজ আকারে সমাধান চাই: এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ দেশে অর্থনীতির করুণ অবস্থা চলছে : রুহুল কবির রিজভী স্কুলছাত্রী আনজুমকে ধর্ষণ ও হত্যা: মৌলভীবাজারে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কাতারে ব্রিটিশ ও মার্কিন নাগরিকদের ‘নিরাপদ আশ্রয়ে’ থাকার পরামর্শ ওসমান পরিবারের ১২৬ কোটি টাকা ফাঁকির অভিযোগ তদন্তে হাইকোর্টের নির্দেশ খামেনির চিঠি পুতিনের কাছে: রাশিয়ার আরও সহায়তা চায় ইরান ড. ইউনূসকে বাংলাদেশের জনগণ দীর্ঘমেয়াদে দেখতে চায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত ইরানের জেনারেল ও পরমাণু বিজ্ঞানীরা: যাদের হারালো তেহরান ইসরায়েলে যে ধরনের ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে ইরান

ভুমিদস্যু ফেরদৌস সহ ৪ প্রতিষ্টানকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০

অনলাইন ডেক্স:
বাঁকখালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করে নদীর তীরে তিন ফসলি জমি নষ্ট এবং পরিবেশ ছাড়পত্র ও পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা ব্যতিত বালু উত্তোলনের অপরাধে শীর্ষ বালুখেকো আলোচিত এএমজি ফেরদৌস সহ চার প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম।মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসাইন এ অর্থদ- দেন। এ এম জি ফেরদৌস ছাড়া অন্য তিন প্রতিষ্ঠান হলো পানি উন্নয়ন বোর্ড, ওয়েস্টার্ণ ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড।পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মো. মোয়াজ্জেম হোসাইন বলেন, ‘বাঁকখালী নদী থেকে পরিবেশ ছাড়পত্র ও পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা ব্যতিত বালি উত্তোলন করার অপরাধে এ এম জি ফেরদৌস, ওয়েস্টার্ণ ইঞ্জিনিয়ারিং, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেডকে ১০ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে জরিমানার অর্থ পরিশোধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’বাঁকখালী নদীর সদরের চান্দেরপাড়া ও বাংলাবাজার অংশে ড্রেজার বসিয়ে দুই তীরে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তোলন করে আসছে শীর্ষ বালুখেকো এ এম জি ফেরদৌস।জানা গেছে, এ এম জি ফেরদৌস ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে অবৈধভাবে বাঁকখালী নদীতে ড্রেজার বসিয়ে কোটি কোটি সিএফটি বালু উত্তোলন করেছে। নষ্ট করেছে উভয়পাশের তিন ফসলি জমিসহ পরিবেশ। এ এম জি ফেরদৌস ব্যক্তিগত যে ড্রেজার মেশিন ব্যবহার করে বালু উত্তোলন করেছে সেটি নদীর জন্য খুবই ক্ষতিকর। তার বালু উত্তোলনের কারণে পিএমখালী অংশে কোটি টাকা খরচ করে নির্মিত সি সি ব্লকের বাঁধ ভেঙে গেছে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে প্রশাসন সব সময় চুপ ছিল।এ এম জি ফেরদৌসের অবৈধ বালু উত্তোলনের বিষয়ে তৎকালীন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এএইচএম মাহফুজুর রহমানের কাছে স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক দু’বার অভিযোগ করেছিলেন। কিন্তু উপজেলা প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেয়নি। যার কারণে অবৈধ বালু উত্তোলন অব্যাহত ছিল এ এম জি ফেরদৌসের। অবৈধভাবে তোলা বালু বিক্রি করে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।এনভায়রনমেন্ট পিপলের প্রধান নির্বাহী রাশেদুল মজিদ বলেন, বাঁকখালী নদী থেকে একটি চক্র পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা ব্যতিত শক্তিশালী ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করে আসছে। এতে নদীর দু’পাশে ভাঙনের পাশাপাশি মৎস্য সম্পদের আবাসস্থল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া চক্রটি তিন ফসলি জমিও নষ্ট করছে।

Share this Post in Your Social Media

এই ধরনের আরও খবর
Copyright © 2025, সাপ্তাহিক দেশের চিত্র. All rights reserved.
Weekly Desher Chitra developed by LogoMyface